ফুটবল বানানোর আধুনিক প্রযুক্তি আসার আগে ফুটবল সাধারণত কয়েকটি পঞ্চভূজ (pentagon) ও ষড়ভূজ (hexagon) সেলাই করেই তৈরি হত। সব চেয়ে প্রচলিত যে নকশা, তাতে থাকত 20টি ষড়ভূজ ও 12টি পঞ্চভূজ। কিন্তু এ ছাড়াও আরো কয়েক ধরণের নকশা বাজারে দেখা যেত। নিচে কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া হলো। ছবি ১ : পঞ্চভুজ ও ষড়ভুজের তৈরি বিভিন্ন ফুটবলের নকশা। […]Read More
যশোরের ঝিকরগাছার অদম্য সেই মেধাবী তামান্না নূরার সঙ্গে দেখা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বুধবার বেলা ১১টার দিকে যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজ পরিদর্শন শেষে তিনি তামান্নার সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী পড়াশোনার বিষয়ে তামান্নাকে দিকনির্দেশনা দেন ও কিছুক্ষণ সময় কাটান। একই সঙ্গে তামান্নার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও আছেন বলে জানান তিনি। এর […]Read More
আগামী ৩ নভেম্বর থেকে ২০২১ সালের উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সনদ বিতরণ শুরু করছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। ২২ নভেম্বর পর্যন্ত বোর্ডের সনদ শাখা থেকে এইচএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সনদ সংগ্রহ করার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের বলা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে। নির্ধারিত দিনে নির্ধারিত জেলার কলেজগুলোর […]Read More
কিশোরগঞ্জের সন্তান মোজাহিদুল ইসলাম শিশুদের নোবেলখ্যাত আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কার-২০২২ এর জন্য মনোনীত হয়েছেন। নেদারল্যান্ডসের কিডস রাইটস ফাউন্ডেশন তাকে এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে। মোজাহিদুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার হাওর অধ্যুষিত মিঠামইন উপজেলার মহিষারকান্দি গ্রামে। কিশোরগঞ্জের মোজাহিদুল ইসলামের বিষয়ে কিডস রাইটসের ওয়েবসাইটে বলা হয়, মোজাহিদ একজন তরুণ চেঞ্জমেকার। শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করেন। সুবিধাবঞ্চিত […]Read More
দেশে প্রথমবারের মতো ‘স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রফি’ রোগে আক্রান্ত এক শিশুর দেহে জিন থেরাপি প্রয়োগ করেছে জাতীয় নিউরোসায়েন্স ইন্সটিটিউট। এই থেরাপির একটি ডোজের দাম বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্য দিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ। বিরল জন্মগত রোগ স্পাইনাল মাসকুলার এট্রফি। এটি একটি জিনগত রোগ। এতে আক্রান্তদের কোন মাংসপেশী কাজ […]Read More
কী চমৎকার এই পৃথিবী! কী অপরুপ এর সৌন্দর্য! পাশাপাশি, প্রাণ বলতে আজ আমরা যা বুঝি, সেই প্রাণের জন্য কত উপযুক্ত আমাদের এই গ্রহ! প্রাণ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এই গ্রহের সবখানে। আজ আমরা চাইলেই বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছি। বাইরে গিয়ে দাঁড়ালে শুক্র বা ভেনাস গ্রহের মত পুড়ে যেতে হচ্ছে না, আবার ইউরেনাসের মত জমে যেতে […]Read More
সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)। নির্দেশনাগুলো হলো: ১. সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে সরকার বা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়, এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড এবং কমেন্ট, লাইক, শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ২. জাতীয় ঐক্য […]Read More
প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। পৃথক পৃথক ভর্তি পরীক্ষা হওয়ায় শিক্ষার্থীদের আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি নানা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এই ভোগান্তি লাঘবের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে একটি কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা নিতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। তবে স্বকীয়তা এবং গুণগত মান বজায় না থাকার অজুহাতে এই প্রক্রিয়ায় যেতে চায় না ঢাকা […]Read More
মহাসড়কে ভ্রমণে গিয়েছেন কখনো? না গেলেও সমস্যা নেই। ধরুন আপনি একটি গাড়িতে চড়ে মহাসড়ক দিয়ে আপনার গন্তব্যের দিকে যাচ্ছেন। এখন যদি রাস্তা ফাঁকা থাকে বা খুবই স্বল্প সংখ্যক গাড়ি থাকে, তাহলে নিশ্চয়ই যাত্রাপথে আপনার কোথাও দাঁড়াতে হবে না। আপনি বেশ নির্বিঘ্নেই কিন্তু আপনার গন্ত্যব্যে পৌঁছুতে পারবেন। কিন্তু রাস্তায় যদি আরো অনেক গাড়ি থাকে? যদি আরো হাজার হাজার গাড়ি একই সময়ে একই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে? বুঝতেই পারছেন রাস্তায় তীব্র যানজট তৈরি হবে এবং আপনি যেতে পারবেন না। এখন এখানে মহাসড়কের পরিবর্তে আপনার গাড়িকে একটি ডাটা প্যাকেট, মহাসড়ককে ব্যান্ডউইথ, আপনাকে ইউজার এবং আপনার গন্তব্যকে একটি সুনির্দিষ্ট ওয়েবসাইট হিসাবে কল্পনা করি। প্রতিটা ওয়েবসাইটের একটি ঠিকানা থাকে, ঠিক যেমন শহরের প্রতিটা বাড়ির নাম্বারিং করা থাকে। কোন এলাকায় বাড়ি, কোন রাস্তায় এবং বাড়ির নম্বর কত অনেকটা তেমন, যাতে আপনি এক বাড়ির সাথে অন্য কোনো বাড়িকে গুলিয়ে না ফেলেন। ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা অনেকটা সেরকমই। প্রতিটা ওয়েবসাইটের জন্য একটি করে সুনির্দিষ্ট আইপি ঠিকানা (IP Address) বরাদ্দ থাকে। এই আইপি ঠিকানা দিয়েই শনাক্ত করা হয় আপনি কোন ওয়েবসাইটে যেতে চেষ্টা করছেন। তবে যেহেতু আইপি ঠিকানা অনেকের কাছেই কাঠখোট্টা সংখ্যা মনে হতে পারে, তাই মনে রাখার সুবিধার জন্য আমরা ওয়েবসাইটের সুন্দর নাম রাখি, ঠিক যেমনটা প্রতিটা বাড়ির ঠিকানা ছাড়াও একটা নাম থাকে। তবে এক্ষেত্রে পার্থক্যটা হলো, ওয়েবসাইটের জন্য একই বানানের নাম শুধুমাত্র একটি ওয়েবসাইটেরই হতে পারবে, একাধিক নয়। এবং এই নামের বিপরীতে প্রতিটা ওয়েবসাইটের আইপি ঠিকানা মিল করা থাকে, যেমন- আপনি একজন শিক্ষার্থী, আপনার নাম হাসান, এবং আইডি নাম্বার হলো ১৫১৬৩১০৩০০। তবে এক্ষেত্রে আগেই বলেছি, ওয়েব সাইটের নামটাও অনন্য হতে হয়। সেই সাথে আইপি ঠিকানাও হতে হবে অনন্য। যেমন, www.bigganjatra.org এবং বিজ্ঞানযাত্রা ওয়েবসাইটের আইপি ঠিকানা হোলো ৯৫.২১৫.২২৫.১৫ । আপনি কিন্তু চাইলে ব্রাউজারে সরাসরি আইপি ঠিকানা লিখেও ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন, যদি একটা সার্ভারে একটা মাত্র ওয়েবসাইট নিবেদিতভাবে হোস্ট করা থাকে। আপনি যখন কোনো ওয়েবসাইটে প্রবেশের জন্য ঠিকানা বাক্সে ওয়েবসাইটের নামটা লেখেন এবং প্রবেশ বোতাম চাপেন, তখন আপনার অনুরোধটা ব্রাউজার প্রথমে ডোমেইন নেইম সার্ভারে পাঠায়, ডোমেইন নেইম সার্ভারের কাছে কোন নামের ওয়েবসাইটের আইপি ঠিকানা কী, তার একটা তালিকা থাকে। তারপর আপনার নামটা সেখানে খুঁজে দেখা হয় এবং আপনার নামের সাথে আগের থেকে ম্যাপ করে রাখা আইপি ঠিকানা খুঁজে দেখা হয়। তারপর সেই আইপি ঠিকানায় আপনার অনুরোধটা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অনেকটা স্কুলের নিবন্ধন বই দেখে খুঁজে বের করা যে, এই নামের শিক্ষার্থী কোন ক্লাসের কোন সেকশনে পড়ে। যেহেতু ওয়েবসাইটের নাম এবং আইপি ঠিকানা দুটিই সুনির্দিষ্ট হয়ে থাকে, তাই একই নামের অনেকের সাথে জগাখিচুড়ি পাকানোর সম্ভাবনাও এখানে নেই। অনেক ব্যবহারকারী যদি একটা ওয়েবসাইট একই সাথে ভিজিটের চেষ্টা করে, তাহলে যেটা হয় তা হলো, ওয়েব সাইটের ব্যান্ডউইথ–এর উপর চাপ পড়ে, ব্যান্ডউইথ হলো হাইওয়ের মতন। অর্থাৎ এক সাথে কতগুলো গাড়ি যেতে পারবে। আর কম্পিউটারের ভাষায় যদি বলি তাহলে, Bandwidth (ব্যান্ডউইথ) বলতে একটি নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট কানেকশনের মধ্য দিয়ে কি পরিমাণ ডাটা প্রেরিত হচ্ছে তা বোঝায়। এটি সাধারণত “বিটস পার সেকেন্ড (bps)” দ্বারা পরিমাপ করা হয়। যত বেশি ব্যান্ডউইথ, তত বেশি ব্যবহারকারী একসাথে একটি ওয়েব সাইট পরিদর্শন করতে পারবে। প্রতিটা ওয়েবসাইটকে ব্যান্ডউইথ কিনে নিতে হয়। অনেকটা মহাসড়ক কতটা প্রশস্ত হবে সেরকম। যত বেশি প্রশস্ত রাস্তা, তত বেশি সংখ্যক গাড়ি একই সাথে চলাচল করতে পারবে। সাধারণ ওয়েবসাইটগুলোর জন্য খুব বেশি সংখ্যক দর্শনার্থী একই সাথে থাকে না। তাই ওয়েবসাইটগুলোও অযথা বেশি টাকা খরচ করে অনেক অনেক ব্যান্ডউইথ কিনে ফেলে রাখে না। তবে বিশেষ বিশেষ দিনে দর্শনার্থী সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। যেমনটা হয় আমাদের দেশে, যেদিন কোনো পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ পায়। সেদিন সবাই মিলে একই সাথে ফলাফল দেখার জন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশের চেষ্টা করে এবং ব্যান্ডউইথ ও ওয়েবসাইটের অন্যান্য সম্পদ, যেমন- প্রসেসরের প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতা, র্যাম মেমরি ইত্যাদির উপর চাপ বেশি পড়ায় ওয়েব সাইটে কেউই প্রবেশ করতে পারেন না। কিন্তু এক্ষেত্রে সবাই আলাদা আলাদা মানুষ এবং বৈধ ব্যবহারকারী। কিন্তু এমন যদি হয়, কোনো হ্যাকার বা আক্রমণকারী কোনো উপায়ে যদি বৈধ ব্যাবহারকারীর মতন ওয়েবসাইটে ভুয়া অনুরোধ পাঠাতে থাকে তাহলে? তাহলেও কিন্তু ওয়েব সাইটের ব্যান্ডউইথের উপর চাপ পড়বে এবং ওয়েবসাইটটি সাময়িক অচল হয়ে যাবে। তখন কোনো বৈধ ব্যবহারকারীও যদি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে চায়, তাহলে সে কিন্তু সেটা পারবে না। এই ধরণের আক্রমণকে বলা হয় ডিনাইয়াল অভ সার্ভিস অ্যাটাক বা সেবাদানের বাধা প্রদানকারী আক্রমণ। সংক্ষেপে DoS আক্রমণ, আর এটা যদি করা হয় অনেকগুলো কম্পিউটার, মোবাইল বা ডিভাইস ব্যবহার করে, তখন সেটাকে বলা হয় ‘ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনাইয়াল অভ সার্ভিস‘ সংক্ষেপে DDoS আক্রমণ। কীভাবে করা যায় এই ধরণের আক্রমণ ? এই আক্রমণ চালানোর একটা বেশ জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো বাইরে থেকে ঐ সিস্টেম বা সাইটের সাথে যোগাযোগের জন্য অসংখ্য বার্তা পাঠাতে থাকা। একটি বার্তা বিশ্লেষণ করতে করতে আরো বেশ কয়টি বার্তা যদি এসে পড়ে, তখন ঐ সিস্টেমটি আক্রমণকারীর পাঠানো বার্তা বিশ্লেষণেই ব্যস্ত থাকে এবং প্রকৃত ব্যবহারকারীরা ধীর গতির সম্মুখীন হন। ডিনাইয়াল অফ সার্ভিস আক্রমণের প্রধান দুটি মাধ্যম হলো- আক্রমণের লক্ষ্য কম্পিউটারকে রিসেট করে দেয়া, অথবা তার সীমিত সম্পদকে ব্যবহার করে অন্যদের ব্যবহারের অযোগ্য করে ফেলা আক্রমণের লক্ষ্য যে সিস্টেম বা […]Read More
টিকা আবিষ্কারের কাহিনী বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় জীবাণুর কথা। রোগসৃষ্টির কারণ হিসেবে জীবাণুর অন্তর্ভুক্তিকে বলা হয় জীবাণুতত্ত্ব। জীবাণুতত্ত্বের প্রকাশ ঘটেছে খুব বেশিদিন হয়নি। মনে করা হয় লুই পাস্তুরের সময়কাল থেকে মানুষ জীবাণুর মাধ্যমে প্রাণী থেকে প্রাণীতে রোগ সঞ্চারণের বিষয়টি বুঝতে শেখে। মধ্যযুগ থেকেই মানুষের মনে একটা বদ্ধমূল ধারণা ছিল যে বিষাক্ত গ্যাস বা বাষ্প থেকে […]Read More
সংবাদ সম্মেলনে সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা নেওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে দেরিতে প্রবেশ করতে দিলে সেই পরীক্ষার্থীর রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্বের কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্ট্রারে লিখে ওই দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে। আর কোন সেট প্রশ্নপত্রে […]Read More